বন্ধ্যত্ব:দুই বৎসর বা তা অধিক সময় চেষ্টার পড়েও যদি গর্ভধারন না হয় তবে তাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বন্ধ্যত্ব বলে। শতকরা ৮% দম্পতি বন্ধ্যত্বের শিকার হন। বন্ধ্যত্ব স্বামী বা স্ত্রী উভয়ের কারনে হতে পারে।
বন্ধ্যত্ব দু’ধরনের।
যথা:
* প্রাথমিক বন্ধ্যত্ব: বিবাহের পর সকল সুযোগ সুবিধা থাকা সত্বেও গর্ভধারন না হওয়াকে প্রাথমিক বন্ধ্যত্ব বলে।
* পরবর্তী বা দ্বিতীয় পর্যায়ের বন্ধ্যত্ব: কো মহিলা প্রথম বার গর্ভধারন করার পর দ্বিতীয় বার আর যদি গর্ভধারন করতে না পারে তবে তাকে পরবর্তী বা দ্বিতীয় পর্যায়ের বন্ধ্যত্ব বলে।
কারন:
সন্তান লাভের আশায় কোনো দম্পতি কোনো প্রকার গর্ভনিরোধক উপায় অবলম্বন না করে এক বছর স্বাভাবিক দাম্পত্য জীবনযাপনের পরও যখন স্ত্রীর গর্ভসঞ্চার না হয় তখন তাকে বন্ধ্যাত্ব বলা হয়। সন্তান স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যকার এক মজবুত সেতুবন্ধ, দাম্পত্য জীবন এতে পূর্ণতা পায়। দেখা গেছে যে, ছয় মাস এক সাথে সহবাসের পর ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে এবং এক বছর পর ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে মহিলারা গর্ভধারণ করে থাকেন। বন্ধ্যত্ব স্বামী বা স্ত্রী যে কারও কারনে হতে পারে। কিন্তু আমাদের সমাজে অন্যায় ভাবে শুধু মাত্র স্ত্রীকে দোষারোপ করা হয় এমনকি অনেক ক্ষেত্রে স্বামী দ্বিতীয় বা তৃতীয় বিয়ে করেন।
(ক) স্বামীর কারনে বন্ধ্যত্ব:
* স্বামীর স্পার্মে যদি প্রয়োজনীয় সংখ্যক শুক্রানু না থাকে।
* মৃত শুক্রানু বা শুক্রানু বিহীন বীর্যের কারনে।
* একটি অন্ডকোষ/লুপ্ত প্রায় অন্ডকোষ/অন্ডকোষ জন্মগত ভাবে না থাকলে।
* অন্ডকোয়ের প্রদাহ, মাম্পস বা গলা ফুলা রোগের প্রদাহের কারনে।
* বিকৃত শুক্রানু থাকলে।
* যৌন ক্রিয়ায় অক্ষম হলে।
* মুক্রানু বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় তাপ ও পরিবেশ অন্ড কোষে না থাকলে।
* যৌনাংগে যক্ষা, গনোরিয়া প্রভৃতি রোগ থাকলে।
(খ) স্ত্রীর কারনে বন্ধ্যত্ব:
* যদি জরায়ুর আকার ছোট হয়।
* ডিম্বাশয় যদি সঠিক ভাবে কাজ না করে।
* মাসিকের গন্ডগোল থাকলে।
* বংশগত।
* জরায়ুতে টিউমার হলে।
* যক্ষা গনোরিয়া ইত্যাদি রোগ হলে।
উল্লেখিত কারন ছাড়াও স্ত্রীর ডিম্ব ক্ষরনের সময় যৌনমিলন না হলে গর্ভধারন হয় না।
চিকিৎসা:
বন্ধ্যত্ব দুরীকরনে এবং সন্তান জন্মধারনের পরিক্ষিত চিকিৎসা আছে আয়ুবের্দীয় চিকিৎসা ব্যাবস্থায়। যা খুবই সাশ্রয়ী এবং পার্শ্বপতিক্রিয়া মুক্ত। এ চিকিৎসার মাধ্যমে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েরই শরীরে উর্বর শুক্রানুর জন্ম হবে। মাত্র তিন মাসের চিকিৎসায় ফলাফল পাওয়া যাবে ইনশাল্লাহ।
মাহিলাদের জন্য: কে-ভিটা ফোর্ট।(২+২+২)টি ক্যাপসুল তিন মাস। সাথে কে-লাক্স/কে-লাইট।
পুরুষদের জন্য: কে-ভিগো।(২+২+২)টি ক্যাপসুল তিন মাস।সাথে কফি এরাবিকা।
ওএলেক্স ইন্টারন্যশনাল এর উৎপাদিত এই ঔষধ গুলো এখন বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে আমাদের মাধ্যমে। ভারত বর্ষের সবচেয়ে নাম করা এবং পরিক্ষিত ওএলেক্স ইন্টারন্যশনাল বিগত ৮৮ বৎসর যাবৎ আর্য়ুবেদ সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
এই অত্যাশ্চার্য আয়ুবের্দীয় ঔষধ সেবন করে অনেক বন্ধ্যত্ব দম্পতি সন্তান লাভ করেছে। হাজার বছরের আয়ুবেদীর্য় চিকিৎসায় আছে বন্ধ্যত্ব দুরীকরনের চমৎকার সমাধান। ব্যায় বহুল পাশ্ব-পতিক্রিয়যুক্ত এলোপ্যথ চিকিৎসা অথবা টেষ্টটিউব ব্যাবস্থা গ্রহন না করে আজই গ্রহন করুন পরিক্ষিত আয়ুবের্দ চিকিৎসা এবং আপনার মাতৃত্ব বা পিতৃত্বের স্বাধ পুরন করুন:
0 1 8 3 1 5 2 2 0 1 5