তার আত্মহত্যা ‘ব্লু হোয়েল’ গেইমে নাকি অন্য কোন কারণে তা এখনো ধোঁয়াশাই রয়ে গেছে।
এ অবস্থায় গত ১১ই অক্টোবর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের স্নাতক প্রথম বর্ষের এক শিক্ষার্থী ওই গেইমে আসক্তির
নানা চমকে দেয়া তথ্য।
রাজন ছদ্ম নাম আসক্ত এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসটা ঘুরে রাত ২টার সময় ফটোশুট করে ছবিটা দেওয়া হয়।
তো এটিও আমি পাঠিয়ে দেই। তারপর সাকসেস ফুল দেখানোর পর ফেসবুকে গেমটার লিংক আসে। এই লিংক আসার পরে মনের ভিতর আর কোনো সেন্স থাকে না। ‘
এই গেইম নিয়ে ছেলে-মেয়েদের মাঝে আছে নানা কৌতুহল। কেউ জেনে আবার কেউ না জেনে খেলছে এই মরণ খেলা। তবে এই নিয়ে দু:শ্চিন্তার শেষ নেই অভিভাবকদের।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিংক ক্লিক করলেই এই গেইমের ফাঁদে আটকে যায় সবাই। পরে প্রতিটি ধাপে এক একজন কিউরেটর নানা ভয়ংকর নির্দেশনা দিতে থাকে।
নির্দেশনা না মানলে স্বজনদের মৃত্যুর হুমকিও দেয়া হয়
আইটি বিশেষজ্ঞ রাজিব দাশ বলেন, ‘যারা অতিরিক্ত সাইকোলোজিকাল সমস্যায় ভোগেন তারা ৫০ তম ধাপে যায় এবং মৃত্যুবরণ করে। ‘