Quantcast
Channel: টেকটুইটস
Viewing all articles
Browse latest Browse all 3243

শিশুর খাবারে স্বাদ বাড়ানো !

$
0
0

একটি বাচ্চার জন্মের পর প্রথম ৬ মাস মায়ের দুধ ছাড়া আর অন্য কিছু খাওয়াতে হয় না। কারণ, এ সময় মায়ের দুধেই সব ধরণের পুষ্টি পাওয়া যায়। তবে, ছয় মাস পূর্ণ হবার পর থেকে মায়ের দুধের পাশাপাশি বাচ্চাকে অন্যান্য সম্পুরক খাবার খাওয়াতে হয়। তবে, সব মায়েদেরকেই দেখা যায়, বাচ্চাকে একই ধরণের খাবার খাওয়াতে। যেখানে স্বাদে বৈচিত্র্যতা না থাকার কারণে প্রতিদিন খেতে খেতে বাচ্চারা অতিষ্ঠ হয়ে যায় এবং অরুচি চলে আসে। বাচ্চার হজমে সমস্যা হতে পারে বলে, যা ইচ্ছা তাই খাওয়ানো যায়না। তবে, স্বাদে ভিন্নতা আনতে খাবারে হালকা কিছু যোগ করা যায়, যা বাচ্চার জন্য কোন সমস্যা হবেনা।

৬ মাস থেকে ৮-৯ মাস বয়সের বাচ্চাদেরকে কম আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ানো উচিৎ। তবে, বয়সের ঊর্ধ্বগতির সাথে সাথে অধিক আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ানো যায়। এতে করে বাচ্চার খাবার হজমে কোন রকম সমস্যা হবেনা। মায়ের দুধ খাওয়ানোর কারণে যেহেতু বাচ্চাকে পানি খাওয়ানো হয়না, সেক্ষেত্রে বাচ্চাকে অর্ধতরল খাওয়াতে পারেন। এতে করে বাচ্চার পেটও ভরা থাকে এবং অধিক পুষ্টিও পায়। তাছাড়া, বাচ্চার শারীরিক এবং মানসিক বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। পাশাপাশি অন্যান্য পুষ্টিকর খাবারও খাওয়াতে পারেন। অনলাইন থেকে কিনতে পারবেন এইসব পুষ্টিকর খাবারগুলো

 

বাচ্চার খাবারের আইটেমঃ

 

  • ছয় থেকে ৬ মাস থেকে ২ বছরের বাচ্চার জন্য দুধ এবং ডিম খাওয়াতে পারেন।
  • এক বছরের বাচ্চার জন্য বিভিন্ন ধরণের শাক-সবজি পালং শাক, পুইশাক, মিষ্টি কুমড়া ইত্যাদি দিয়ে খিচুড়ি বানিয়ে খাওয়াতে পারেন।
  • ছয় মাসের জন্য উপযোগী খাবার হচ্ছে ১ কাপ ভাতের মাড়, আধা চা-চামচ লেবুর রস, একটা বড় আলুর চার ভাগের এক ভাগ।
  • ১ থেকে ২ বছরের বাচ্চার জন্য ফিরনি এবং পুডিং হচ্ছে উপযোগী একটি খাবার।

 

তাই, বাচ্চার খাবারের স্বাদটা বাড়িয়ে নিতে উপরে উল্লেখিত খাবারগুলো খাওয়াতে পারেন।


Viewing all articles
Browse latest Browse all 3243

Trending Articles